সর্বশেষ ঘোষণা
কামিল স্নাতকোত্তর ১ম ও ২য় বর্ষের প্রবেশপত্র বিতরণ প্রসঙ্গে। কামিল স্নাতকোত্তর ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট প্রসংগে আলিম পরীক্ষা' ২০২৪ এর ফর্ম পূরণ আলিম পরীক্ষার ফর্ম পূরনের নোটিস কামিল (স্নাতকোত্তর) ১ম ও ২য় (২০২২) এর ফর্ম পূরণ এর সময় বৃদ্ধি প্রসঙ্গে রোজায় শ্রেণি কার্যক্রম প্রসংগে কামিল (স্নাতকোত্তর) ১ম ও ২য় (২০২২) এর ফর্ম পূরণ প্রসঙ্গে দাখিল পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে ক্লাসের সময়সূচি ফাজিল (স্নাতক) পাস ১ম, ২য় ও ৩য় বর্ষ (নিয়মিত, অনিয়মিত, প্রাইভেট, রিটেইক ও মান-উন্নয়ন)পরীক্ষা-২০২২ দাখিল পরীক্ষার প্রবেশ পত্র বিতরণ আলিম ১ম বর্ষের অর্ধবার্ষিক পরীক্ষা আল-হাদিস এ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ * ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগে ফাযিল অনার্স ১ম বর্ষে ভর্তি কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আলিম নির্বাচনি পরীক্ষা বার্ষিক ক্রিড়া প্রতিযোগিতা পরীক্ষা স্থগিত এর আদেশ কামিল ২য় বর্ষের ক্লাস শুরু প্রসঙ্গে ২০২১ সালের কামিল ১ম ও ২য় বর্ষের পরীক্ষার্থীদের প্রবেশ পত্র বিতরণ আলিম একাদশ শ্রেণি'২৩ ভর্তির নোটিশ। দাখিল ১০ম শ্রেণির নির্বাচনী পরীক্ষার সময়সূচী বিশেষ বন্ধের নোটিশ বন্ধের নোটিশ দাখিল ৮ম শ্রেণির রেজিস্ট্রেশন নার্সারী হতে ইবতেদায়ী ৫ম শ্রেণি'র ২য় সাময়িক পরীক্ষা সংক্রান্ত নোটিশ ৩১/০৭/২০২৩খ্রি. হতে ০/০৪/২০২৩খ্রি. পর্যন্ত সকাল ৭.৩০টা হতে ৯.১০টা পর্যন্ত শ্রেণি কার্যক্রম চলবে। ৩০/০৭/২০২৩খ্রি ফাজিল পরীক্ষা শুরু

প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস

image-not-found

১৯৫১ খিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত ছোবহানিয়া আলীয়া (কামিল এম.এ.) মাদ্রাসা এর ধারাবাহিক সাফল্যে এলাকাবাসীর দাবী ও শিক্ষার্থীদের চাহিদার প্রেক্ষিতে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে চট্টগ্রাম জেলার অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিনত হয়েছে। এটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালকবৃন্দ, শিক্ষকবৃন্দ, অভিভাবকবৃন্দ, শিক্ষার্থীদের ও সর্বোপরি এলাকাবাসীর সমন্বিত প্রচেষ্টার ফল। এলাকাবাসীর সেবার মনোভাব নিয়ে মান সম্পন্ন শিক্ষা প্রসারে এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে এই প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে একটি স্থান করে নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানের সার্বিক ক্ষেত্রে সফলতার জন্য মানুষের মাঝে এক ধরনের চাহিদা সৃষ্টি হওয়ায় তাঁরা তাঁদের কোমলমতি ছেলে মেয়েদের এই প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করাতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে অভিভাকগণের মধ্যে ইতিবাচক প্রভাব ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ে বেশ প্রসংশনীয় অবদান রাখছে। সবকিছুর মূলে রয়েছে প্রতিষ্ঠানের অটুট শৃঙ্খলা, শিক্ষকগণের একাগ্রতা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণের মধ্যে সমন্বয় সাধন। শিক্ষার্থীদেরকে উপযুক্তভাবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমাদের রয়েছে বিরামহীন চেষ্টা ও পরিকল্পনা।

সভাপতির বাণী

image-not-found

মানব জাতির সূচনা লগ্ন থেকে প্রাকৃতিক পরিবেশ ও বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে মানুষ প্রতিনিয়ত জ্ঞান ও কৌশল আয়ত্ব করে চলছে। আর শত সহস্র বছরের সঞ্চিত ও অর্জিত জ্ঞান শেখানো হয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। যুগের প্রয়োজনে মানবের কল্যাণে সমাজ হিতৈষী ব্যক্তিরা কখনো কখনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। এমনিই ভাবেই দক্ষ, অভিজ্ঞ, জ্ঞানে সু-গভীর ও বিদ্যানুরাগী এক মহাপুরুষ মরহুম আলহাজ্ব আবদুছ ছোবহান সওদাগর (র.) সাহেবও ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে দক্ষ, যোগ্য, আদর্শ ও সুনাগরিক রূপে গড়ে তোলার অভিপ্রায় নিয়ে এলাকাবাসীর সহযোগিতায়,
চট্টগ্রাম জেলার কোতোয়ালী থানাধীন পাথরঘাটার আছাদগঞ্জ নিজ বাড়িতে প্রাকৃতিক ও সু-নিবিড় পরিবেশে মানসম্মত ধর্মীয় ও আধুনিক বিদ্যাপীঠ হিসাবে ১৯৫১ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠা করেছেন ছোবহানিয়া আলীয়া কামিল (এম এ) মাদ্রাসা। সঠিক ধর্মীয়, নৈতিক শিক্ষা ও যুগোপযোগী আধুনিক শিক্ষার সমন্বয়ে বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি গুনগত ও মানসম্মত শিক্ষাদানে সক্ষম। বর্তমান সরকারের শিক্ষা বিষয়ক নির্দেশনা ও সার্বিক তত্ত্বাবধানে শিক্ষকবৃন্দের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায়, শিক্ষার্থীদের নিরলস অধ্যয়ন ও অধ্যবসায় এবং অভিভাবক ও সংশ্লিষ্ট সকলের সম্মিলিত পরামর্শে প্রতিষ্ঠানটি ফাজিল, কামিল (মাস্টার্স) সহ দুটি সম্মান (ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি এবং আল হাদিস ও ইসলামিক স্টাডিস ) বিষয়ে পাঠ দান করা হচ্ছে। আল্লাহ তা’য়ালা এই প্রতিষ্ঠানটিকে সঠিক ইসলাম ও আধুনিক বিজ্ঞান সম্মত শিক্ষার মারকায হিসাবে কবুল করে নিন। আমিন!!!

অধ্যক্ষের বাণী

image-not-found

১৯৫১ খিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত ছোবহানিয়া আলীয়া (কামিল এম.এ.) মাদ্রাসা এর ধারাবাহিক সাফল্যে এলাকাবাসীর দাবী ও শিক্ষার্থীদের চাহিদার প্রেক্ষিতে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে চট্টগ্রাম জেলার অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিনত হয়েছে। এটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালকবৃন্দ, শিক্ষকবৃন্দ, অভিভাবকবৃন্দ, শিক্ষার্থীদের ও সর্বোপরি এলাকাবাসীর সমন্বিত প্রচেষ্টার ফল। এলাকাবাসীর সেবার মনোভাব নিয়ে মান সম্পন্ন শিক্ষা প্রসারে এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে এই প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে একটি স্থান করে নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানের সার্বিক ক্ষেত্রে সফলতার জন্য মানুষের মাঝে এক ধরনের চাহিদা সৃষ্টি হওয়ায় তাঁরা তাঁদের কোমলমতি ছেলে মেয়েদের এই প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করাতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে অভিভাকগণের মধ্যে ইতিবাচক প্রভাব ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ে বেশ প্রসংশনীয় অবদান রাখছে। সবকিছুর মূলে রয়েছে প্রতিষ্ঠানের অটুট শৃঙ্খলা, শিক্ষকগণের একাগ্রতা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণের মধ্যে সমন্বয় সাধন। শিক্ষার্থীদেরকে উপযুক্তভাবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমাদের রয়েছে বিরামহীন চেষ্টা ও পরিকল্পনা।